Monday , May 20 2024
Breaking News

নতুন ভোটার আবেদন ২০২৩ | অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি আবেদন

প্রিয় পাঠক, আজ আমরা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি আর সেটি হল নতুন ভোটার আবেদন ২০২৩ | অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি আবেদন বা জাতীয় পরিচয় পত্র আবেদন। নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে। তো চলুন কথা না বারিয়ে শুরু করি ।

নতুন ভোটার আবেদন ২০২৩

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য অনলাইন আবেদন সারসংক্ষেপঃ অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করতে প্রথমে https://services.nidw.gov.bd/ এই লিংকে ভিজিট করে নাম, জন্ম তারিখ, ক্যাপচা এবং মোবাইল নাম্বার দিয়ে একটি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে। এর পর ব্যক্তিগত তথ্য, ঠিকানা ও অন্যান্য তথ্য দিয়ে ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করে সাবমিট করতে হবে।

অনলাইনে ভোটার আবেদন ফরম সম্পন্ন হলে আবেদন কপি ডাউনলোড করতে হবে। এখন ডাউনলোড কৃত আবেদন ফরমটি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে নিয়ে স্থানীয় নির্বাচন কমিশন অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।

এর পর আবেদন এবং কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে আঙ্গুলের ছাপ এবং চোখের রেটিনা স্কিন বায়োমেট্রিক ডাটা সংগ্রহ করার জন্য ডাকা হবে। আমার জাতীয় পরিচয়পত্রটি অনুমোদন হলে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। সংক্ষেপে এই হলো নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার প্রক্রিয়াটি। এখন চলুন সম্পূর্ণ আবেদন প্রক্রিয়াটি কিভাবে সম্পন্ন করতে হবে তা ধাপে ধাপে দেখা যাক ।

নতুন ভোটার আবেদন ২০২৩

এখানে একটি বিষয় বলে রাখা ভালো যে অনেকে জানতে চায় অনলাইনে ভোটারের আবেদন করলে এনআইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় কবে পাব ? তাদের জন্য বলছি, সবকিছু ঠিক থাকলে আঙ্গুলের ছাপ এবং চোখের রেটিনা স্কিনের দুই সপ্তাহের মধ্যে অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

এখন অনলাইনে ভোটারের আবেদন বা Online voter application করার আগে নতুন ভোটার নিবন্ধন আবেদনের শর্ত এবং নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে তা সম্পকে জানা জরুরী।তাহলে প্রথমে জানার চেষ্টা করি নতুন ভোটার নিবন্ধন আবেদনের শর্ত

নতুন ভোটার নিবন্ধন আবেদনের শর্ত

নতুন জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে কিছু শর্ত রয়েছে যা নিচে দেওয়া হল। এই শর্ত গুল পূরণ হলেই একজন ব্যাক্তি অনলাইনে ভোটারের আবেদন করতে পারবে

  1. বয়স ১৬ বছর বা তার বেশি হতে হবে
  2. অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে
  3. কখনো NID নিবন্ধন করেনি

নতুন ভোটার হতে কি কি কাগজ লাগে?

এখানে একটি বিষয় বলে রাখি যে অনলাইনে আবেদনের সময় ব্যাক্তির অনলাইন জন্ম সনদের কপি পিতা ও মাতার এনআইডি কপি রক্তের গ্রুপ পরিক্ষার রিপোর্ট হলেই আবেদন করা যাবে। সব মিলে যেসব কাগজ লাগে তা হল

  • ব্যাক্তির অনলাইন জন্ম সনদ
  • পিতা ও মাতার এনআইডি ফটোকপি
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের ফটোকপি
  • রক্তের গ্রুপ পরিক্ষার রিপোর্ট ফটোকপি বা মুল
  • বসৎ বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের কাগজ
  • নাগরিকত্য সনদ
  • চকিদারি ট্যাক্সের রশিদ
  • ভোটার হয়নি এই মর্মে চেয়ারম্যান কর্তিক প্রত্যয়ন
  • অঙ্গীকার নামা
  • কাবিননামার ফটোকপি ও স্বামির এনআইডি ফটোকপি (মহিলাদের ক্ষেত্রে বিবাহ সুত্রে হলে)

প্রিয় পাঠক, নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন বা অনলাইন জন্ম সনদ এর আবেদন নিয়ে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন clik me

অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন | Online voter application

একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন

অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করার জন্য প্রথমে আমাদের services.nidw.gov.bd এ একটি অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করতে হবে।অনলাইনে আবেদন করতে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন পেজে চলে যান। আবেদন ফরমে আপনার নাম, জন্মতারিখ ও ক্যাপচা পূরণ করে “বহাল” বাটনে ক্লিক করুন।

নাম্বার ভেরিফিকেশন

এখন মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন ধাপে আমাদের একটি বাংলাদেশি মোবাইল নাম্বার ইনপুট করতে বলা হবে। নাম্বারটি প্রবেশ করিয়ে বার্তা পাঠান বাটন চাপলে কাঙ্খিত মোবাইল নাম্বারে ৬ সংখ্যার OTP চলে যাবে। ছয় সংখ্যার ভেরিফিকেশন কোড চলে আসলে তা OTP ঘরে বসিয়ে বহাল বাটনে ক্লিক করুন। সঠিক ওটিপি দিয়ে সাবমিট করার পর আপনাকে নতুন একটি পেজে নিয়ে যাবে। নতুন ভোটার আবেদন ২০২৩

পরবর্তী সময়ে আমাদের একাউন্টে প্রবেশ করার জন্য একটি Username এবং Password সেট করতে বলবে। খেয়াল রাখতে হবে ইউজারনেমটি যেন ইউনিক হয়। ভবিষ্যতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করে আইডি কার্ড ডাউনলোড বা সংশোধন করতে এই ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।

Note: আপনার এই ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড কোথাও লিপিবদ্ধ করে রাখুন। কারন পরবর্তী সময়ে এই ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে হবে।

ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে প্রোফাইল তৈরি

অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন হয়ে গেলে আপনার Username এবং Password দিয়ে লগইন করুন। আর ইতমদ্ধে লগইন থাকলে নিচের ছবির মতো একটি ড্যাশবোর্ড দেখতে পাবেন। ব্যক্তিগত তথ্য পূরণের ধাপে আপনার নাম (বাংলা), ইংরেজি নাম (স্বয়ংক্রিয় ভাবে হয়ে থাকবে), লিঙ্গ, রক্তের গ্রুপ জন্ম নিবন্ধন নম্বর, জন্মতারিখ (স্বয়ংক্রিয় ভাবে হয়ে থাকবে) এবং জন্মস্থা বাছাই করতে হবে।নতুন ভোটার আবেদন ২০২৩

যদি অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় নিজের ইংরেজি নামে কিংবা জন্ম তারিখে কোন ভুল দিয়ে থাকেন তাহলে এ একাউন্ট বাতিল করে নতুন মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে সঠিক তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।

পিতা-মাতার তথ্য পূরণ

নিজের তথ্য পূরণের পর পিতার তথ্য দিতে বলা হবে। এখন পিতার নাম (বাংলায় ও ইংরেজি) এবং পিতার এনআইডি কার্ডের নাম্বার দিতে হবে। পিতার ভোটার নাম্বার চাইলে দিতে পারেন।

  • পিতের নাম বাংলায় (আবশ্যিক)
  • পিতার নাম ইংরেজি (আবশ্যিক)
  • পিতার NID Card নাম্বার (অপশনাল)
  • পিতার ভোটার নাম্বার (অপশনাল)
  • মৃত্যুর সন (মৃত হলে)

পিতা মৃত হলে পিতার তথ্যের সাথে মৃত লিখায় টিক মার্ক দিয়ে মৃত্যু সন লিখে দিতে হবে। যে সব তথ্যের সাথে লাল তারকা (*) দেয়া আছে সেসব ঘর অবশ্যই পূরণ করতে হবে। নতুন ভোটার আবেদন ২০২৩

একই ভাবে মাতার তথ্য পূরণ করতে হবে। পিতার মাতার তথ্যের ক্ষেত্রে বাংলা এবং ইংরেজি নাম দেয়া আবশ্যিক। এনআইডি নাম্বার ও ভোটার নাম্বার দেয়া অপশনাল। তবে NID Card নাম্বার দিয়ে রাখা ভালো। আর মৃত হলে অবশ্যই মৃত্যুর সাল লিখতে হবে।

  • মাতার নাম বাংলায় (আবশ্যিক)
  • মাতার নাম ইংরেজি (আবশ্যিক)
  • মাতার NID Card নাম্বার (অপশনাল)
  • মতার ভোটার নাম্বার (অপশনাল)
  • মৃত্যুর সন (মাতা মৃত হলে)

এভাবে পিতা মাতার তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে। মনে রাখতে হবে নিজের বা পিতা-মাতার কোন তথ্য ভুল বা বানান গত কোন ত্রুতি যেন না হয়। এতে ঝামেলা আরো বারবে।

এর পর আভিভাবকের তথ্য প্রদান করুন। সাধারনত অভিভাবক হিসেবে পিতা কিংবা মাতার তথ্য দেয়া উচিৎ। আভিভাবক অন্য কেউ হলে তাও দেওয়া যেতে পারে। আপনি আপনার আভিভাবক হিসেবে যার তথ্য দিতে চান তার নাম ও জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার দিখুন।

বৈবাহিক অবস্থাঃ

এবারে আপনি অবিবাহিত হলে মেনু থেকে আবিবাহিত সিলেক্ট করে দিন। অবিবাহিত হলে আর কোন তথ্য দিতে হবে না। আর যদি বিবাহিত হন তা হলে আপনার স্ত্রী / স্বামীর নাম উল্লেখ করে দিতে হবে। আপনার আকাধিক স্ত্রী থাকলেও তাদের তথ্য দেয়ার আপশন রয়েছে। স্ত্রী মৃত হলে মৃত্যুর সন লিখে দিতে হবে।নতুন ভোটার আবেদন ২০২৩

তথ্যগুলো লিপিবদ্ধ করা হলে পুনরায় যাচাই করে দেখন কোথাও ভুল হয়েছে কিনা। সব সঠিক থাকলে পরবর্তী বাতনে চাপুন।

অন্যান্য তথ্য

অন্যান্য তথ্যের ঘরে অবশ্যই পূরণ করতে হবে এমন ফিল্ড হচ্ছে শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা এবং ধর্ম। আবেদনকারি কোন প্রকার শারীরিক প্রদিবন্ধি হলে তা  অসমর্থতার ঘরে বাছাই করে দিতে হবে।শরীরে কোন জন্মগত দাগ থাকলে হ্যা অপশন পূরণ করতে হবে।

  1. শিক্ষাগত যোগ্যতা (আবশ্যিক)
  2. পেশা (আবশ্যিক)
  3. ধর্ম (আবশ্যিক)
  4. অসমর্থতা (প্রযোজ্য হলে)
  5. সনাক্তকরণ চিহ্ন (যদি থাকে)
  6. টিন নাম্বার (যদি থাকে)
  7. ড্রাইভিং লাইসেন্স (যদি থাকে)
  8. পাসপোর্ট (যদি থাকে)

বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানার তথ্য

আপনার বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানার তথ্য দিতে হবে। এই ধাপটি গুরুত্ব সহকারে পূরণ করতে হবে। প্রথমেই অবস্থানরত দেশ বাছাই করে দিতে হবে। আমারা যেহেতু বাংলাদেশ থেকে আবেদন করছি তাই অবস্থানরত দেশে বাংলাদেশ বাছাই করবো। এখানে ভোটার ঠিকানা হিসেবে যেটি বাছাই করবেন সেই ঠিকানায় আপনার ভোটার তালিকায় নাম আসবে। নির্বাচনের সময় এই ঠিকানায় ভোট দিতে হবে। নতুন ভোটার আবেদন ২০২৩ | অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি আবেদন

বর্তমান ঠিকানা

বর্তমান ঠিকানার স্থলে আপনার বর্তমান ঠিকানা বাছাই করুন। চাইলে বর্তমান ঠিকানার স্থানে স্থায়ী ঠিকানাও দিতে পারেন। বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা একই হতে পারে, তাতে কোন সমস্যা নেই। আর যদি বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা ভিন্ন হয় তা হলে আপনার ঠিকানা অনুসারে বিভাগ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন এসব বাছাই করুন।

  • বিভাগ
  • জেলা
  • উপজেলা
  • আর.এম.ও
  • ইউনিয়ন
  • মৌজা
  • গ্রাম/রাস্তা
  • বাসা/হোল্ডিং
  • পোস্ট অফিস
  • পোস্ট কোড
  • ভোটার এরিয়া

studytipsbd.com

আবেদন সাবমিট ও আবেদন কপি ডাউনলোড

আবেদন সাবমিট করার জন্য সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। আপনার সম্পূর্ণ আবেদনটি নিশ্চিত করে এই ধাপে ফাইনাল সাবমিট করতে হবে।আবেদন সাবমিট হয়ে গেলে আপনার সামনে আবেদন সামারি বা ভোটার আবেদন কপি ডাউনলোডের জন্য একটি বাটন দেখতে পাবেন। ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে আবেদনটি ডাউনলোড করুন।

এই আবেদন কপি প্রিন্ট করে সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে আপনার স্থানীয় নির্বাচন কমিশন আফিসে জমা দিতে হবে। উপজেলা নির্বাচন আফিসে আপনি এই ভোটার আবেদন কপি ও নতুন আইডি কার্ড করতে যে সমস্ত কাগজ প্রয়োজন বলা হয়েছে তা জমা দিন। আপানার আবেদনটি জমা দেয়ার পর আবেদনটি উপজেলা বা জেলা নির্বাচন অফিস যাচাই বাছাই করবে। সব কিছু ঠিক থাকলে আপনাকে বায়োমেট্রিক প্রদানের জন্য ডাকা হবে। 

N.B এখানে একটি বিষয় বলে রাখি তা হল আবেদন শেষে আবেদনের কপি এবং ব্যাক্তির অনলাইন জন্ম সনদ ফটোকপি, পিতা ও মাতার এনআইডি ফটোকপি, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের ফটোকপি , রক্তের গ্রুপ পরিক্ষার রিপোর্ট ফটোকপি বা মুল, বসৎ বাড়ির বিদ্যুৎ বিলের কাগজ, নাগরিকত্য সনদ , চকিদারি ট্যাক্সের রশিদ ,ভোটার হয়নি এই মর্মে চেয়ারম্যান কর্তিক প্রত্যয়ন ,অঙ্গীকার নামা,কাবিননামার ফটোকপি ও স্বামির এনআইডি ফটোকপি (মহিলাদের ক্ষেত্রে বিবাহ সুত্রে হলে) এ সব গুলো সত্যায়িত করতে হবে তারপর উপজেলা বা জেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে।

কিছু জিজ্ঞাসা ও উত্তরঃ

অনলাইনে ভোটারের আবেদন করলে এনআইডি কার্ড কবে পাব?

সবকিছু ঠিক থাকলে আঙ্গুলের ছাপ এবং চোখের রেটিনা স্কিনের দুই সপ্তাহের মধ্যে অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

কোন শিক্ষাগত সনদ না থাকলে কি জমা দিবে?

 কেউ যদি পড়াশোনা একেবারেই না করে তাহলে পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ দিয়ে আবেদন করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কিছু কাগজ চাইতে পারে যেমন অঙ্গীকারনামা বা উত্তরাধিকার সনদ।

অনলাইন ভোটার আবেদন করলেও কি ফরম-৬ নিতে হবে?

না। অনলাইন ভোটার আবেদন করলে ভোটার আবেদন ফরম-৬ নিতে হবে না। অনলাইন আবেদন না করলে সে ক্ষেত্রে ফরম-৬ নিতে হবে ।

প্রিয় পাঠক, আশাকরি বিষয়টি ভালোভাবে বুঝাতে পেরেছি এবং আপনারাও বুঝতে পেরেছেন। তার পরেও কোন পয়েন্ট বুঝতে বা ভুল তথ্য মনে হলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।আমরা তা পরবর্তীতে সংযোজন করব ইনশাআল্লাহ।

নতুন ভোটার আবেদন ফরম ডাউনলোড কড়তে নিচের বাটনে ক্লিক করুন

About admin

Check Also

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই|online birth certificate check

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই|online birth certificate check 2023

প্রিয় পাঠক, প্রতিদিনের ন্যায় আজ আমরা আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব সেটি হচ্ছে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *